খুলনা থেকে প্রতিনিধি: বুধ ও বৃহস্পতিবার খুলনা বিভাগে হরতাল ডেকেছে ২০ দল। যৌথবাহিনীর অভিযানে নড়াইলের ওয়ার্ড কাউন্সিলর, ঢাকা ও চাপাইনবাবগঞ্জের ছাত্রদল নেতাকে ক্রসফায়ারের নামে গুলি করে হত্যার প্রতিবাদে হরতাল ডাকা হয়েছে বলে ২০ দলের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।
খুলনা মহানগরসহ জেলার ১০ জেলায় হরতাল সফল করার জন্য বিএনপি ও অঙ্গসংগঠন এবং ২০ দলীয় জোটের শরিক সব দলের নেতা-কর্মীদেরকে রাজপথে থাকার আহবান জানিয়েছেন জোটের সমন্বয়ক ও খুলনা মহানগর বিএনপি সভাপতি নজরুল ইসলাম মঞ্জু।

লাগাতার অবরোধ কর্মসূচির ১৫তম দিনে আজ মঙ্গলবার কে ডি ঘোষ রোডে বিএনপি কার্যালয়ের সামনে অনুষ্ঠিত সমাবেশে সভাপতির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন। এসময় তিনি চলমান কর্মসূচিতে আরো শক্তি নিয়োগ করে সরকারের পতন নিশ্চিত করার জন্য দমন-পীড়ন-ভয়-ভীতি উপেক্ষা করে রাজপথে অবস্থান নেয়ার আহবান জানান।
এর আগে সকালে নগরীর পিটিআই মোড় থেকে একটি মিছিল বের হয়ে নগরীর প্রধান প্রধান সড়ক প্রদিক্ষণ করে।
সমাবেশে বক্তব্য রাখেন ও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য অ্যাডভোকেট এস এম শফিকুল আলম মনা, বিজেপির মহানগর সভাপতি অ্যাডভোকেট লতিফুর রহমান লাবু, বিএনপি নেতা অধ্যাপক ডা. গাজী আব্দুল হক, সৈয়দা নার্গিস আলী, শেখ খায়রুজ্জামান খোকা, জামায়াত নেতা খান গোলাম রসুল, বিএনপি নেতা ফখরুল আলম, অ্যাডভোকেট ফজলে হালিম লিটন, স ম আব্দুর রহমান, শেখ জাহিদুল ইসলাম, বিজেপির সিরাজউদ্দিন সেন্টু, খেলাফত মজলিসের মাওলানা নাসিরউদ্দিন, বিএনপি নেতা অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম, আমির এজাজ খান, মনিরুজ্জামান মন্টু, শেখ আব্দুর রশিদ, খান জুলফিকার আলী জুলু, আসাদুজ্জামান মুরাদ, মোল্লা খায়রুল ইসলাম, শফিকুল আলম তুহিন, মহিবুজ্জামান কচি, শের আলম সান্টু, আজিজুল হাসান দুলু, মনিরুল হাসান বাপ্পী, আব্দুর রহিম বক্স দুদু, শেখ সাদী, এহতেশামুল হক শাওন, মুজিবর রহমান প্রমুখ।