কাজী শাহেদ, রাজশাহী: গোদাগাড়ীতে বর যাত্রীবাহী বাসের চাপায় এক মোটরসাইকেল আরোহী নিহত হয়েছেন। এ সময় এক শিশুসহ আরও তিনজন গুরুতর আহত হন। নিহতের নাম ফারুক হোসেন (৩৫)। তিনি একই উপজেলার মহিষালবাড়ি গ্রামের ফকির উদ্দীনের ছেলে। শনিবার দুপুর আড়াইটার দিকে রাজশাহী-চাঁপাইনবাবগঞ্জ মহাসড়কের স্লুইসগেট এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
আহতরা হলেন, নিহত ফারুক হোসেনের খালাতো বোন রাহেজান খাতুন রুনি (৩০), তার শিশু কন্যা নিহা খাতুন (৩) এবং রুনির বোনের ছেলে বাবু মিয়া (২২)। গোদাগাড়ী থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) এসএম আবু ফরহাদ জানান, পুলিশ বাসটি আটক করেছে। তবে দুর্ঘটনার পরই বাসের চালক পালিয়ে গেছে।
পদ্মায় ধরা পড়লো ৪৫ কেজি ওজনের বাগাইড়
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার পদ্মা নদীতে শনিবার সকালে ৪৫ কেজি ওজনের একটি বাগাইড় মাছ ধরা পড়েছে। মাছটি উপজেলার আড়ানী পৌর বাজারে দুপুর সাড়ে ১২টার দিকে আনা হলে এক নজর দেখার জন্য উৎসুক জনতা ভিড় করতে থাকে।
প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, নাটোরের লালপুর উপজেলার রামকৃষ্ণপুর গ্রামের ফজলুর রহমান (৫২) বেড়জাল দিয়ে পদ্মা নদীতে মাছ শিকারে যান। সকাল সাড়ে ৮টার দিকে তার জালে ৪৫ কেজি ওজনের মাছটি ধরা পড়ে। মাছটি প্রতি কেজি ৭০০ টাকা দাম হাঁকা হয়। পরে এলাকার লোকজন যৌথভাবে কেউ দুই কেজি কেউ এক কেজি আবার কেউ ৫০০ গ্রাম করে মাছটি মহূর্তের মধ্যে কিনে নেন।
মাছটির শিকারি ফজলুর রহমান জানান, এর আগেও তিনি বেড়জাল ৫৭ কেজি ওজনের বাগাইড় মাছ ধরেছিলেন। সেই মাছ তিনি ওই সময় সাড়ে ৫০০ টাকা কেজি দরে বিক্রি করেছিলেন বলে জানান। তিনি পদ্মা নদীতে প্রায় ২৫ বছর ধরে থেকে মাছ শিকার করে আসছেন।